কাজের মাসির সাথে অবাধ যৌনতা


 

আমি নিপুন আমার পাড়ায় বন্ধুমহল আছে এদের মধ্যে মদন ,শিপু, রিপন হলো আমার প্রাণের দোস্ত ছোট বেলা থেকেই একে অপরকে দেখে শুনে আষ্টেসি নিজেদের বাঁড়ার সাইজ থেকে শুরু করে সবই জানি আমাদের বন্ধুত্বটা
কিছুটা ব্যতিক্রম
আমরা বলতে আমাদের সব কিছু শেয়ার করি। স্কুলে একবার সবাই মিলে পর্ন দেখে খেচেচি বাথরুম যেয়ে। সবাই আমরা ভাই ভাই যেন দশে মিলে করি কাজ হাড়ি জিতি নাহি লাজ। যখন আমরা কলেজে উঠলাম তখন আমরা প্রথম একে অপরের বাড়া ধরলাম তাও কৌতহলবশত। দেখা গেল সব চেয়ে লম্বা 8 ইঞ্চি বাড়া হলো মদন এর , সব চেয়ে মোটা বাঁড়া আমার আর রিপন আর শিপুর বাড়া দুইজনেরই ইঞ্চি করে বেশ ভালোই বেড় সহ।সবার একটাই দুঃখ এই মোক্ষম বাড়া গুলো কোনো কাজে লাগাতে না পারার

কলেজে একদিন

মদনধুর বাল বাড়া খেচে আর কতদিন রে বাড়াও তো আর দাঁড়ায় না হাতের ছোঁয়ায়

শিপুতা আর বলতে রে মদন আজ কাল

বাড়ায় যেন ক্লান্ত হয়ে গেছে। দিনে 3 বার করে
মাল ফেলেও শান্তি যে পাইনা

আমি- কি করবো বল। মাগীপাড়ায় যাবো ? শাহসে তো কুলায় না রে

শিপু- নির্মল হারামিটা ডেইলি মাগী চুদে আসে একশো দুইশ দিয়ে। কবে জানি একটা দেশ মাগি পিয়েছিলো। 40 বছরের একদম বিশাল ময়নার পদ এর

রিপনউরে শালা বলিস কি। মাগীচোদা তো সেই মজা লুটছে রেহ

এই ফাঁকে বলে রাখা ভালো আমাদের সবার

পসন্ধ বয়স্ক মহিলা। যেমন ৩৫-৪০ হবে বয়স

শরীর মেদময়, বিশাল মাই এর পদের কথা

শুনলেই স্বপ্ন দেখি আমরা

রিপন।এমন একটা মাগীর খবর কিন্তু আমি
জানি রে

মদনকে ? কার কথা বলিস বল

রিপনরুনা মাসিকে চিনিস না ? নিপুন দের বাড়িতে কাজ করে যে

আমি কথা তুই ঠিক বলসিস রেহ। রুনা মাসি
জখন উপর হয়ে ঘর মুছে না উফফ কিযে

বলবো দুধ দুইটা মনে হয় বের হয়ে পড়বে যেকোনো সময়। প্রতিদিন একবার করে খেছি ওরে দেখে

মদন-সত্যি বলিস ? একটা ট্রাই মারবী নাকি রেহ

আমিকেমনে ট্রাই মারি বল। বেদির দেমাগ আসে। কথা কিনা। কাজ করে চলে যায়

রিপন- দেখানা একটা বেবস্থা করতে পারিস কিনা। মাসি আমাদের হালকা আমোদ প্রমোদের বেবস্থা করতে পারে নাকি

প্রায় এক মাস পরে ঘটনা
বাবা মা সবাই দুবাই গেসে। আমাকে রেখে গেসে পরীক্ষার জন্যে

রাত ১১ বাজে আমি পরতেসি এখন হটাৎ কলিং বেল বেজে উঠলো। খুলে দেখি রুনা মাসি।উস্ক খুস্ক চুল , মুখে টেনশন এর চাপ
রুমা মাসিবাবা একটা সাহায্য লাগবে

কি হইসে বলেন

বাবা আমার বাড়িওয়ালা অনেক ঝামেলা করতেসে যে ভাড়া আগে নিবে। নাইলে বের করে দিবে। আমি বাবা দুইডা ছোট বাচ্চা নিয়ে থাকি। একটা কেলাস সেভেন এর মাইয়া আরেকটা তো ফর পরে
জানোই তো বাবা ওদের বাপ গেসেগা রাইখে। কিসু সাহায্য করওনা বাপ

মাথায় গরম উঠে গেল। বুঝলাম এই এক মওকা
আমি খুব গম্ভীর হয়ে গেলাম

বললাম দেখেন এমেনে তো টাকা দিতে পারি নাহ। আপনার কাজ শেষ হয়নি

রুনা মাসিতা বাপ জানি। তাও যদি একটু সাহায্য করতা

আমি বললাম আচ্ছা আপনি দরজা বন্ধ করে রুম আসেন। দেখি কি করা যায়

মাসি দরজা লাগের আমার রুমে আসলো
আমি আস্তে ধীরে বলতে শুরু করলাম

দেখেন মাসি আপনাকে এভাবে টাকা দিতে তো পারবোনা। সেটা আমার মা আপনাকে দিবে পরে
তবে আমি আপনাকে টাকা দিতে পারি। তবে সেটার জন্যে অন্য শারীরিক খাটনি করতে হবে

মাসি বুঝতে না পেরে বললো
মানে ? কি খাটনি ?

দেখেন সোজাদহুজি বলার আপনাকে আমি চুদতে চাই। যদি আজকে রাতে আমাকে শরীর দিতে পারেন তাহলে টাকা পাবেন

আমার কথা ধুনে মাসি থতমত খেয়ে গেল। এতদিন আমাকে বাসার বাচ্চা ছেলে ভেবে আশ্চর। সেই ছেলেযে তাকে বিছানায় নীতে চায় এইটা ভাবতে পারেনি


 

মাসি কি বলো নিপুন। তুমি তো আমার ছেলের মতন

আমিছেলে তো নই
এই রুমে যায়নি একজন মহিলা আমি একজন পুরুষ
দুইজনে চুদাচুদি করতে তো দোষ নেই
নাহলে চলে যান। সমস্যা নাই

রুনা মাসি চুপ কফি দাঁড়ায় থাকলো। কিন্তু গেলোনা

দেখা নিচের দিকে তাকায় আছে
আমার মায়া হলো

আমি উঠে যেয়ে থুতনি তুলির ঠোঁটে একটা চুমু খেলাম আর বললাম আমি থাকত তোমার চিন্তা কি শুধুই তোমাকেই তো চাই এই শুনে মাসি খুব ইমোশনাল হয়ে গেল। আর আমাকে জড়ায় ধরলো

আমি শক্ত করে ধরে নির্জরর বুকের মধ্যে মাসির 42 সাইজ এর দুধ গুলো চেপে ধরলাম

বন্ধুরা এখনো মনে হয় আমার রুনা মাসির বর্ণনাটা ঠিকঠাক পেলেন নাহ
বলছি

রুনা মাসির স্বামী চলে যায় অনেক আগেই
রুনা মাসির বয়স যেকোন ৪০। মেদবহুল শরীর। পেট চর্বি আর থলথলে পাছা। দুধ গুলো ৪২ সাইজ এর তরমুজ। যখন হাতে তখন পাছা আর দুধ দুটো দুলে দুলে চলে যারা বয়স্ক মহিলা পছন্দ করেন তাদের জন্যে রুনা মাসি যেন সেক্স এর দেবী

রুনা মাসি আর আমি নিজেদের জড়ায় ধরে কিচুক্ষন থাকলাম

এবার মাসিকে বিছানায় নিয়ে আসলাম
মাসির শাড়ি তা খুললাম
খুলে নিজের সব খুলে ফেললাম
আমার বিশাল মোটা আর লম্বা বাড়া দেখে মাসি ভয় পেয়ে বিশাল বড় চোখে তাকিয়ে থাকলো

বললো
উড়ে বাবা নিপুন এই বার এতদিন কোথায় লুকিয়ে রাখসিলা রে বাপধন

এই বলে আমার বাড়াটা ধরে ফেলল
জীবন প্রথম কোনো মহিলার নরম ছোয়া পেয়ে

আমার ইঞ্চির লকলকে বাড়াটা নড়ে উঠলো আনন্দ আর উত্তেজনার শিহরণে